রাসূল সা: এঁর ২৩ বছরের নবুয়তের জীবনে ৫টি মৌলিক কাজ সম্পন্ন করেন।
(১) মানুষের চিন্তা-বিশ্বাসের পরিবর্তন : শিরক এর স্থলে তাওহীদ প্রতিষ্টা করেন।
(২) মানুষের চরিত্রের পরিবর্তন : সবচাইতে মন্দ মানুষগুলোকে সবচাইতে ভাল মানুষে রূপান্তর করেন।
(৩) সামাজিক প্রথা, মূল্যবোধ ও সংস্কৃতির পরিবর্তন : জাহেলি রসম-রেওয়াজ পরিবর্তন করে ইসলামী মূল্যবোধ ও সংস্কৃতি চালু করেন।
(৪) সামাজিক ঐক্য ও সংহতি প্রতিষ্ঠা : বিভেদ-বিভক্তি এবং দ্বন্ধ-কলহে লিপ্ত সমাজে ঐক্য ও সংহতি স্থাপন করেন।
(৫) রাষ্ট্র কাঠামো গঠন : সে সময় রাষ্ট্রীয় কোন কাঠামো ছিল না। সমাজব্যবস্থা ছিল গোত্রীয়। গোত্রসমূহের মধ্যে প্রাধান্য বিস্তার নিয়ে যুদ্ধ-বিগ্রহ ছিল। গোত্রীয় সমাজব্যবস্থা পরিবর্তন করে পবিত্র মদিনাকে কেন্দ্র করে একটি রাষ্ট্র কাঠামো গড়ে তোলেন।
(২) ঐক্যবদ্ধ করা : বিভক্ত মানুষগুলোকে ঐকক্যবদ্ধ করেন। "তোমরা আগুনে ভরা এক গর্তের কিনারায় দাঁড়িয়ে ছিলে (বিভেদ, ঝগড়া ও মারামারিতে লিপ্ত ছিলে)। আল্লাহ তা থেকে তোমাদেরকে রক্ষা করলেন (ঐক্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করলেন)।" সূরা আলে ইমরান ১০৩ আয়াত।
(৩) কুরআনের শিক্ষায় শিক্ষিত করা : জ্ঞানের উৎস ছিল একমাত্র আল কুরআন। এর ভিত্তিতেই সব ধরনের পরিবর্তন ঘটে। আল্লাহ বলেন, "তিনি তাদেরকে আয়াত পড়ে শুনান, তাদের জীবন পরিশুদ্ধ করেন, তাদেরকে কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেন।" সূরা জুমা' ২ আয়াত।
(৪) রাষ্ট্রীয় নেতৃত্ব গ্রহণ : মদিনার আপামজন সাধারণের সমর্থনে রাষ্ট্রীয় নেতৃত্ব গ্রহণ করেন।
এ কাজ সম্পন্ন করতে তিঁনি সম্পূর্ণ নিয়ম তান্ত্রিক পন্থা অবলম্বন করেন। কারও উপর বল প্রয়োগ করা হয়নি। যুদ্ধ যা হয়েছে, এর কোনটাই আক্রমনাত্মক ছিল না, সবগুলো ছিল প্রতিরোধমূলক।
(১) মানুষের চিন্তা-বিশ্বাসের পরিবর্তন : শিরক এর স্থলে তাওহীদ প্রতিষ্টা করেন।
(২) মানুষের চরিত্রের পরিবর্তন : সবচাইতে মন্দ মানুষগুলোকে সবচাইতে ভাল মানুষে রূপান্তর করেন।
(৩) সামাজিক প্রথা, মূল্যবোধ ও সংস্কৃতির পরিবর্তন : জাহেলি রসম-রেওয়াজ পরিবর্তন করে ইসলামী মূল্যবোধ ও সংস্কৃতি চালু করেন।
(৪) সামাজিক ঐক্য ও সংহতি প্রতিষ্ঠা : বিভেদ-বিভক্তি এবং দ্বন্ধ-কলহে লিপ্ত সমাজে ঐক্য ও সংহতি স্থাপন করেন।
(৫) রাষ্ট্র কাঠামো গঠন : সে সময় রাষ্ট্রীয় কোন কাঠামো ছিল না। সমাজব্যবস্থা ছিল গোত্রীয়। গোত্রসমূহের মধ্যে প্রাধান্য বিস্তার নিয়ে যুদ্ধ-বিগ্রহ ছিল। গোত্রীয় সমাজব্যবস্থা পরিবর্তন করে পবিত্র মদিনাকে কেন্দ্র করে একটি রাষ্ট্র কাঠামো গড়ে তোলেন।
কর্মপদ্ধতি : মৌলিক কর্মপদ্ধতি ছিল ৪টি।
(১) দাওয়াত দান : দাওয়াতের মূল বিষয় ছিল; 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সা:।' এর ভেতরেই সকল সমস্যার সমাধান ও কল্যাণ নিহিত ছিল।
(১) দাওয়াত দান : দাওয়াতের মূল বিষয় ছিল; 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সা:।' এর ভেতরেই সকল সমস্যার সমাধান ও কল্যাণ নিহিত ছিল।
(২) ঐক্যবদ্ধ করা : বিভক্ত মানুষগুলোকে ঐকক্যবদ্ধ করেন। "তোমরা আগুনে ভরা এক গর্তের কিনারায় দাঁড়িয়ে ছিলে (বিভেদ, ঝগড়া ও মারামারিতে লিপ্ত ছিলে)। আল্লাহ তা থেকে তোমাদেরকে রক্ষা করলেন (ঐক্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করলেন)।" সূরা আলে ইমরান ১০৩ আয়াত।
(৩) কুরআনের শিক্ষায় শিক্ষিত করা : জ্ঞানের উৎস ছিল একমাত্র আল কুরআন। এর ভিত্তিতেই সব ধরনের পরিবর্তন ঘটে। আল্লাহ বলেন, "তিনি তাদেরকে আয়াত পড়ে শুনান, তাদের জীবন পরিশুদ্ধ করেন, তাদেরকে কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেন।" সূরা জুমা' ২ আয়াত।
(৪) রাষ্ট্রীয় নেতৃত্ব গ্রহণ : মদিনার আপামজন সাধারণের সমর্থনে রাষ্ট্রীয় নেতৃত্ব গ্রহণ করেন।
এ কাজ সম্পন্ন করতে তিঁনি সম্পূর্ণ নিয়ম তান্ত্রিক পন্থা অবলম্বন করেন। কারও উপর বল প্রয়োগ করা হয়নি। যুদ্ধ যা হয়েছে, এর কোনটাই আক্রমনাত্মক ছিল না, সবগুলো ছিল প্রতিরোধমূলক।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন